ঢাকা , বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ , ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন টার্গেট ফেব্রুয়ারি এপ্রিল : সিইসি প্রতিবছর জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণের অঙ্গীকার জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্যে অনিশ্চয়তা ইরান থেকে ঢাকায় পৌঁছালেন ২৮ বাংলাদেশি ২৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে হবে বিদ্যুতের ১০ সাবস্টেশন নির্মাণ হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনিদের দ্রুত বিচারের দাবি শেষবারের মতো পর্দায় ফিরছে ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ শুধু পুরুষদের বিনোদনের জন্য ভাবা হতো আমাকে : স্কারলেট মাফিয়া চক্র নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন আমির খান বিজয়ের সঙ্গে প্রেমের গুজব নিয়ে মুখ খুললেন ফাতিমা এবার পাইরেসির কবলে পড়লো ‘কান্নাপ্পা’ ব্যস্ততার মাঝেই জন্মদিন পালন করলেন জয়া শাকিব খানকে ‘মেগাস্টার’ বলতে নারাজ জাহিদ হাসান নিজের মৃত্যুর গুজব নিয়ে যা জানালেন মাহি আবারও ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম তিন বিমানবন্দরে ১৬ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ২৬ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ ছয় মাসে কর্মস্থলে ঝরেছে ৪২২ শ্রমিকের প্রাণ

গ্যাস অনুসন্ধানে ধারাবাহিকতা চায় রাশিয়া

  • আপলোড সময় : ১২-০৩-২০২৫ ০১:৪৪:৩৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৩-২০২৫ ০১:৪৪:৩৬ অপরাহ্ন
গ্যাস অনুসন্ধানে ধারাবাহিকতা চায় রাশিয়া
গ্যাস অনুসন্ধানে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি গ্যাজপ্রম ইন্টারন্যাশনালের কাজের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সহযোগিতা চেয়েছে রাশিয়া। বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার জি খোজিন গতকাল মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ অনুরোধ জানান। গ্যাজপ্রম ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশে কাজ করছে এবং গ্যাসের মজুত অনুসন্ধানে অংশীদার হিসেবে কাজ করেছে। ২০২৩ সালে গ্যাজপ্রম ইন্টারন্যাশনাল ভোলায় আরও অনুসন্ধানের জন্য পাঁচটি নতুন কূপ চিহ্নিত করে। প্রধান উপদেষ্টা ভোলায় পাঁচটি কূপ খননের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির জন্য গ্যাজপ্রমকে ধন্যবাদ জানান এবং জানান যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে কাজ করছে এবং এ বিষয়ে আরও সহযোগিতার জন্য উন্মুক্ত। সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত সাধারণ ও বাণিজ্য সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। ২০২৪ সালে, বাংলাদেশে রাশিয়ান গমের সরবরাহ সর্বকালের উচ্চতায় পৌঁছেছে, যা দেশটিকে মিশরের পরে রাশিয়ান শস্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভোক্তা করে তুলেছে। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে ৬ লাখ ২৩ হাজার টনসহ ২৩ লাখ টন রাশিয়ান গম বাংলাদেশে পৌঁছেছে। রাষ্ট্রদূত জানান, বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে রাশিয়া বাংলাদেশকে ৩০ হাজার টন এমওপি সার সরবরাহের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। কৃষি ও জাহাজ নির্মাণ ক্ষেত্রে নতুন চাকরির গন্তব্য হিসেবে রাশিয়াকে চিহ্নিত করায় বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে জানান। ২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ মাসে ইস্যু করা ভিসার সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চারগুণ বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সংকটময় সময়ে বাংলাদেশের পাশে থাকার জন্য রাশিয়াকে ধন্যবাদ জানান।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স